জনমত নিউজ : সন্ত্রাসী হামলা কারো বেলায়ই কাম্য নয়। কিছুদিন আগে শুক্রবার জুমার নামাজ আদায় করতে যে মসজিদে যাচ্ছিলেন তামিম-মুশফিকরা, হামলার শিকার হওয়া মসজিদগুলোর একটি সেটি। তাঁরা পৌঁছানোর আগেই সন্ত্রাসী হামলা হয়ে যাওয়ায় বেঁচে যায় বাংলাদেশ দল।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে এ নিয়ে কিছুক্ষণ আগে একটা বার্তা দিয়েছেন কোহলি। তিনি লিখেছেন, ‘হতবাক করে দেওয়ার মতো শোকাবহ ঘটনা। ক্রাইস্টচার্চে এমন কাপুরুষোচিত হামলায় হতাহত লোকজনের জন্য আমার অনেক ভালোবাসা। বাংলাদেশ দলের জন্য আমার শুভকামনা, নিরাপদে থাকুন।’
কোহলি টুইটকোহলির মতোই এ নিয়ে শোক প্রকাশ করেছেন ভারতীয় ব্যাটসম্যান সুরেশ রায়না, ‘নিউজিল্যান্ডের মসজিদে ভয়ংকর গুলিবর্ষণের ঘটনায় খুবই চিন্তিত বোধ করছি। হতাহতদের পরিবারের জন্য আমার শুভকামনা ও প্রার্থনা।’
কলকাতা নাইট রাইডার্স এ নিয়ে আইসিসির টুইটটি নিজেদের পেজে রিটুইট করেছে। সঙ্গে লিখেছে, ‘আশা করি সব খেলোয়াড় (বাংলাদেশের) নিরাপদে আছে।’ এ নিয়ে সাবেক ক্রিকেটার ভিভিএস লক্ষ্মণও হতভম্ব হয়ে গেছেন, ‘ক্রাইস্টচার্চের ঘটনা শুনে স্তব্ধ হয়ে বসে আছি। শোকসন্তপ্ত পরিবারকে ঈশ্বর শোক সহ্য করার ক্ষমতা দিন।’
কেকেআর টুইটভারতীয়দের মধ্যে এ নিয়ে সবার আগে মন্তব্য করেছেন স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন।
বিশ্বে কোনো মানুষই এখন আর নিরাপদ নয় বলে বার্তা দিয়েছেন অশ্বিন, ‘মানবতার জন্য পৃথিবীর কোনো জায়গাই এখন আর নিরাপদ না। কারণ মানুষই এই গ্রহের সবচেয়ে বড় শত্রু।’
ভারতের ক্রিকেট বিশ্লেষক ও ধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলে বাংলাদেশ দলকে নিরাপদ দেখে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন, ‘নিউজিল্যান্ডে যখন আপনাকে সরাসরি গুলি থেকে বাঁচতে হয়, তখন বুঝে নেবেন পৃথিবীটা মোটেও ভালো জায়গা নয়। বাংলাদেশ দল নিরাপদ আছে জেনে স্বস্তি লাগছে।’